ভার্চুয়াল অফিস কী?

যারা কাজ করছে তারা সশরীরে কেউ অফিসে নেই, কিন্তু অফিসের কাজ চলছে, এ রকম অফিসের নাম- ভার্চুয়াল অফিস। ১৯৮৩ সালে এ ধরনের অফিস নিয়ে আলোচনা হয়। এ ধরনের একটি অফিস প্রথম কাজ শুরু করে ১৯৯৪ সালে। সব অফিসকেই ভার্চুয়াল অফিস বানানো যাবে না। যেগুলোকে বানানো যাবে, সেখানে অনেক সুবিধা পাওয়া যাবে। নিচে ভার্চুয়াল অফিসের সুবিধাগুলো উল্লেখ করা হলো।

ক. অফিসের জন্য বড় বিল্ডিং লাগবে না।

খ. রাস্তাঘাটের ট্রাফিক জ্যামের সঙ্গে যুদ্ধ করে কাউকে অফিসে আসতে হবে না।

গ. বাসায় বসে কাজ করতে পারবে, অফিসের কাজের পাশাপাশি বাসার কাজকর্মও করতে পারবে।

ঘ. অফিসে গেলে নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত কাজ করতে পারে কিন্তু বাসায় বসে কাজ করলে অফিসের সময়ের বাইরেও অনেক কাজ করা সম্ভব।

ঙ. সাধারণ অফিসে যারা কাজ করেন, তাঁদের অফিসের কাছাকাছি থাকতে হয়। ভার্চুয়াল অফিসে যেহেতু কাউকে সশরীরে থাকতে হয় না। তাই তাঁরা যেখানে ইচ্ছা সেখানে থাকতে পারেন।

চ. ভার্চুয়াল অফিসে দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা কাজ চলে। কাজেই ভার্চুয়াল অফিসের কাজকর্ম সাধারণ অফিস থেকে বেশি হতে পারে। ভার্চুয়াল অফিসের মাধ্যমে আমরা উপরোক্ত সুবিধাদি পেয়ে থাকি।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *